;
সাধারনভাবে শেয়ার বা ষ্টক হলো কোম্পানীর অংশীদার, আর এই শেয়ার যখন ষ্টক একচেঞ্জ এর আওতাধীন কোনও ব্রোকারেজ হাউজ বা মার্চেন্ট ব্যাংক এর মাধ্যমে লেনদেন হয়ে থাকে তখন তাকে শেয়ার বাজার বলা হয়।
শেয়ার বাজারে কোন বিনিয়োগকারী বিনিয়োগ করতে চাইলে তাকে প্রথমে একটি ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমে বিও অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং এই বিও অ্যাকাউন্ট এর বিপরীতে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। বিও অ্যাকাউন্ট খোলার পর বিনীয়োগকারী প্রাইমারী ও সেকেন্ডারি উভয় মার্কেট এ শেয়ার ব্যবসা করতে পারেন।
একটি কোম্পানী যখন প্রথমবার শেয়ার মার্কেট এ লিস্টেড হওয়ার জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করে থাকে তখন তাকে প্রাইমারী শেয়ার বলে। এই প্রাইমারী শেয়ার যখন শেয়ার মার্কেট এ বিক্রয় করা হয় তখন তা সেকেন্ডারি শেয়ার বলে গণ্য করা হয়।
প্রাইমারী শেয়ার এর জন্য খুব বেশি টাকার প্রয়োজন হয় না এবং এক্ষেত্রে ঝুকিও একেবারে নাই বললেই চলে। তবে সেকেন্ডারি মার্কেট এ লাভের সম্ভাবনা যেমন আছে তেমনি ঝুকিও আছে। যদি পুঁজি, সময় ও জ্ঞানের সঠিক ব্যবহার এবং আর্থিক পরিকল্পনার মাধ্যমে বিনিয়োগ করা হয় তাহলে পুঁজি বাজার হতে পারে একজন বিনিয়োগকারির জন্য সাফল্যের গল্প।