;
লভ্যাংশ দেওয়ার অতীত রেকর্ড এসব তথ্য বিশ্লেষণ করে সহজেই ভালো কোম্পানির শেয়ার বাছাই করা সম্ভব।
বিক্রি করে নয়; কেনার সময়ই আপনাকে লাভ করতে হবে। কম দামে ভাল শেয়ার কিনতে না পারলে বিক্রি করে লাভ করা সম্ভব নয়। ব্যাক্তিগতভাবে ‘ডাউন মার্কেট’ ই হল আমার প্রিয় বিনিয়োগের সময়।
শেয়ার মার্কেটে শেয়ারের দাম ওঠা-নামা তো নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। এরই মধ্যে কী কী নিয়ম মেনে চললে মুনাফার মুখ দেখবেন তা জানতে ৫ টি নিয়ম মেনে চলুন।
ক্ষুদ্র ও বড় যে কোনো ধরনের বিনিয়োগকারী ইচ্ছা করলেই ডে ট্রেডিং করতে পারে এতে কোনো বাধা নেই।তবে শুধু মাত্র শেয়ার বাজারের উপর নির্ভরশীল অধিকাংশ বিনিয়োগকারী ই ডে ট্রেডিংয়ের সাথে যুক্ত রয়েছেন।
শেয়ার বাজারে বাই সেল তথা ট্রেড করার আগে বিনিয়োগকারীরা যার যার বুদ্বিমত্তা দিয়ে বিচার বিশ্লেষন করে থাকে।কোনো কিছু নিয়ে গবেষনা বা বিশ্লেষন করাকেই ইংরেজিতে এনালাইসিস বলা হয়।শেয়ার বাজার ফরেক্স সহ যেকোনো ক্যাপিটাল মার্কেটে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এনালাইসের উপরই নির্ভর করে ব্যর্থতা ও সফলতা।
যখন শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করার কথা আপনার মাথায় আসবে তখন আপনি ভাবুন কি কারণে আপনি শেয়ার মার্কেটেই বিনিয়োগ করবেন এবং এখান থেকে কি পেতে চাচ্ছেন।
সচেতন বিনিয়োগকারীর বৈশিষ্ট্য হচ্ছে বিনিয়োগ সম্পর্কিত বিষয়ে সে যা শুনবে, জানবে তা যাচাই করে সেইসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। তাই তথ্য নিয়ে মার্কেটে সরাসরি এসে বিনিয়োগপূর্ব যাচাই বাছাই অর্থাৎ সার্ভে করার কাজ আপনাকে করতে হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইকোনমিক অ্যাডভাইজর ড.আখতারুজ্জামান বলেন, ডিভিডেন্ড ইয়েল্ড এবং পিই রেশিওতে দেশের পুঁজিবাজার অনেক এগিয়ে রয়েছে।
শেয়ার ব্যবসা করতে চান? তাহলে শেয়ার কেনার আগে আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয়ের ওপর লক্ষ্য রাখতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতামত এবং দেশ-বিদেশের বাজারের অভিজ্ঞতার আলোকে শেয়ার ব্যবসায় আগ্রহীদের জন্য কিছু মৌলিক বিষয় তুলে ধরেছে।
শেয়ার বাজারই বিনিয়োগের জন্য উত্তম জায়গা। আপনি তথা অনেকেই দ্বিমত পোষণ করতে পারেন। আমি ৩টি উদাহরণের মাধ্যমে প্রমাণ করার চেষ্টা করব উপরে উল্লেখিত সকল প্রকার বিনিয়োগের চেয়ে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে লাভজনক।